স্টাফ রিপোর্টার: নরসিংদীর শিবপুর উপজেলার দড়িপুরা গ্রামে মৎস্য চাষ নিয়ে দুই পক্ষের পাল্টা পাল্টি অভিযোগ। দড়িপুরা গ্রামের বাছেদ মেম্বারের ছেলে কামাল হোসেন দির্ঘদিন যাবৎ মাছ চাষ করে আসছে। ৪ বছর পূর্বে শিবপুর উপজেলার আবদুলখানা গ্রামের রঞ্জণ দাসকে অংশিদার করে যৌথভাবে প্রায় ৩৭ বিঘা জমিতে মৎস্য চাষ শুরু করেন। শনিবার (৩ জুলাই) কামাল হোসেন অভিযোগ করে বলেন, দুই পক্ষের মধ্যে যে ভাবে চুক্তি হয়েছে, চুক্তি অনুযায়ী নিয়মিত মাছের খাদ্য দিচ্ছে না রঞ্জণ দাস। ১ সপ্তাহের খাদ্য দিলে ২ সপ্তাহ দেয়না- খাদ্য না দিলে মাছ আবার ছোট হয়ে যায়। ফলে যে খাদ্য ইতি মধ্যে দিয়েছে সে খাদ্য কোন লাভ হয়নি। দিন যাচ্ছে আর ঋণ বাড়ছে। নিয়মিত খাদ্য না দেয়ায় যে লোকসান হচ্ছে এর ভার নিবে কে? স্থানীয়রা বলছেন এ নিয়ে বার বার শালিস করেছি সিদ্ধান্ত একটা হলে পরক্ষনে থাকে না। জমির মালিকরা বলছেন আমরা ধানের জমি ভাড়া দিয়েছি বৎসরে ২০ হাজার টাকা বিঘা প্রতি। জমির মালিক মাহবুব, বাদল, রাজ্জাক বলেন ৪ বছর যাবৎ জমি ভাড়া বাবদ কোন টাকা পাই না।
এ বিষয়ে রঞ্জন দাস বলেন, আমি ঐ প্রজেক্টে এই পর্যন্ত প্রায় ৫৫ লক্ষ টাকা ব্যয় করেছি। শ্রমিকের বেতন, কামালের বেতন, বিদ্যুৎ বিল নিয়মিত প্রদান করা হয়েছে। কৃষদের জমির ভাড়া বাবদ ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা পরিশোধ করা হয়েছে। বাকি টাকা মাছ বিক্রয় করে পরিশোধ করব। এছাড়াও মাছ বিক্রয় করে লাভ-লোকসান যা হয় আমি মেনে নিব। উভয় পক্ষের সম্বনয়কারি রিপন রিকাবদার ও আলমগীর খান বলেন, আমরা একাধিকবার এ বিষয়ে আলোচনা করেছি। কামাল আমাদের সিদ্ধান্ত মানেনি। তাছাড়া প্রজেক্টের নৌকা, পানির পাম্পসহ যাবতীয় খরচ রঞ্জন বহন করেছে।
লোকসানের ভার নিবে কে?
মৎস্য চাষ নিয়ে দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ
স্টাফ রিপোর্টার: নরসিংদীর শিবপুর উপজেলার দড়িপুরা গ্রামে মৎস্য চাষ নিয়ে দুই পক্ষের পাল্টা পাল্টি অভিযোগ। দড়িপুরা গ্রামের বাছেদ মেম্বারের ছেলে কামাল হোসেন দির্ঘদিন যাবৎ মাছ চাষ করে আসছে। ৪ বছর পূর্বে শিবপুর উপজেলার আবদুলখানা গ্রামের রঞ্জণ দাসকে অংশিদার করে যৌথভাবে প্রায় ৩৭ বিঘা জমিতে মৎস্য চাষ শুরু করেন। শনিবার (৩ জুলাই) কামাল হোসেন অভিযোগ করে বলেন, দুই পক্ষের মধ্যে যে ভাবে চুক্তি হয়েছে, চুক্তি অনুযায়ী নিয়মিত মাছের খাদ্য দিচ্ছে না রঞ্জণ দাস। ১ সপ্তাহের খাদ্য দিলে ২ সপ্তাহ দেয়না- খাদ্য না দিলে মাছ আবার ছোট হয়ে যায়। ফলে যে খাদ্য ইতি মধ্যে দিয়েছে সে খাদ্য কোন লাভ হয়নি। দিন যাচ্ছে আর ঋণ বাড়ছে। নিয়মিত খাদ্য না দেয়ায় যে লোকসান হচ্ছে এর ভার নিবে কে? স্থানীয়রা বলছেন এ নিয়ে বার বার শালিস করেছি সিদ্ধান্ত একটা হলে পরক্ষনে থাকে না। জমির মালিকরা বলছেন আমরা ধানের জমি ভাড়া দিয়েছি বৎসরে ২০ হাজার টাকা বিঘা প্রতি। জমির মালিক মাহবুব, বাদল, রাজ্জাক বলেন ৪ বছর যাবৎ জমি ভাড়া বাবদ কোন টাকা পাই না।
এ বিষয়ে রঞ্জন দাস বলেন, আমি ঐ প্রজেক্টে এই পর্যন্ত প্রায় ৫৫ লক্ষ টাকা ব্যয় করেছি। শ্রমিকের বেতন, কামালের বেতন, বিদ্যুৎ বিল নিয়মিত প্রদান করা হয়েছে। কৃষদের জমির ভাড়া বাবদ ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা পরিশোধ করা হয়েছে। বাকি টাকা মাছ বিক্রয় করে পরিশোধ করব। এছাড়াও মাছ বিক্রয় করে লাভ-লোকসান যা হয় আমি মেনে নিব। উভয় পক্ষের সম্বনয়কারি রিপন রিকাবদার ও আলমগীর খান বলেন, আমরা একাধিকবার এ বিষয়ে আলোচনা করেছি। কামাল আমাদের সিদ্ধান্ত মানেনি। তাছাড়া প্রজেক্টের নৌকা, পানির পাম্পসহ যাবতীয় খরচ রঞ্জন বহন করেছে।
Leave a Reply