1. [email protected] : admi2017 :
  2. [email protected] : news post : news post
  3. [email protected] : taifur nur : taifur nur
April 30, 2024, 1:00 pm
সর্বশেষ সংবাদ
৬০ লাখ টাকা ছিনতাইয়ের ঘটনায় ৩ জন গ্রেপ্তার, ১৬ লাখ টাকা উদ্ধার নরসিংদীতে কারিগরি শিক্ষার উপর সেমিনার ও চাকরি মেলা নরসিংদীতে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস পালিত মনোহরদীতে সাংবাদিকদের সাথে উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থীর মতবিনিময় শিবপুরে প্রেমিকার আত্মহত্যার ১৯ দিন পরে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়ে প্রেমিকের আত্মহত্যা নরসিংদীতে বৃষ্টি কামনা করে ইসতিসকার নামাজ আদায় উপজেলা নির্বাচন: বিএনপি’র হুশিয়ারিকে পাত্তা দিচ্ছে না তৃণমূল নেতারা দোষ কি সব প্রকৃতির? মনোহরদীতে সরকারি নির্দেশনা অমান্য করে গরমের ছুটিতেও নির্বাচনী পরীক্ষা গ্রহণ নরসিংদীতে ট্রেনেকাটাপড়ে এক বৃদ্ধার মৃত্যু

পাষন্ড স্বামী, শাশুড়ি ও তিন ননদের নির্যাতনের শিকার গৃহ বধু শামীমা

প্রতিবেদকের নাম
  • পোস্টের সময় Monday, March 18, 2024
  • 66 বার দেখা হয়েছে

 

মোঃ মাসুদ

নরসিংদীর দক্ষিণ শীলমান্দির বাসিন্দা মোঃ আরিফ মিয়া ও তার মা এবং তিন বোনের হাতে গৃহবধূ শামিমা নির্মমভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। ১৭ মার্চ দক্ষিণ শীলমান্দির বাসিন্দা মোহাম্মদ শহীদুল্লাহ মিয়া, তার একমাত্র ছেলে মোহাম্মদ আরিফ মিয়ার সাথে শামিমার বিবাহে হয়। গৃহবধূ শামীমার বাড়ি আড়াইহাজার নোয়াদ্দা সাতগ্রাম এর মোঃ আমান উল্লাহ এর মেয়ে।

মোসাম্মৎ শামীমা নববধূ হয়ে যেদিন মোহাম্মদ আরিফের সংসারে আসেন সেদিন থেকেই শুরু হয় তার ওপর নির্যাতন, নির্যাতনের কথা শামিমার বাড়িতে কখনোই বলত না। ফেরত নাইওর আসার পরে, শামিমার সব অলংকার খুলে নিয়ে যায় তার শাশুড়ি এবং তিন ননদ মিলে। যতই দিন যায় ততই নির্যাতনের মাত্রা বেড়েই চলত। এভাবেই অত্যাচার নির্যাতন সহ্য করে আরিফের সংসারে থাকে। শামিমার গর্ভে যখন সন্তান আসে তখন আরো নির্যাতন বেশি করত। সন্তান নষ্ট করার জন্য, বিভিন্ন ধরনের চাপ প্রয়োগ করতো এবং শাশুড়ি ননদ বলতো ছেলে সন্তান না আসলে তোকে ঘর ছাড়া করব। এ সংসারে আর থাকা যাবে না। এভাবে অনেক শাসাত এবং মারধর করত। কিছুদিন পর একদিন রাতের বেলা তাকে অনেক অত্যাচার করে, সকাল বেলা আবার তাকে মারধোর করে ধাক্কা দিয়ে রাস্তায় ফেলে দেয়, সে ওখানেই অচেতন হয়ে পড়ে থাকে। অনেকক্ষণ পর তার জ্ঞান ফিরে আসে এবং জীবন বাঁচাবার তাগিদে তার বাড়িতে ফোন করে, বাড়ি থেকে লোক এসে শামীমাকে নিয়ে যায়, তার বাবার বাড়ি। এরপর থেকে আর কোন খোঁজ-খবর নিতো না বলে জানা যায় এবং সন্তান যখন পৃথিবীতে আসে তারপরেও কোন খোঁজখবর নেয়নি এই পাষ- স্বামী। কেউ শোনে না মা ও মেয়ের বুক ভাঙা কান্না। চোর শোনে না ধর্মের কাহিনী। তেমনি এই ঘটনা।

অবশেষে আরিফ তার স্ত্রীকে তালাক দেয়। পিয়ন তালাকের নোটিশ শামীমার হাতে পৌঁছে দেয়। তালাকের নোটিশ পেয়ে, শামীমা, নিরুপায় হয়ে, আইনের আশ্রয় নেয় এবং একটি মামলা দায়ের করেন। শামীমা চায় স্বামীর সংসার, একমাত্র মেয়ে নুসাইবা আক্তার (নূর) চায় তার জন্মদাতা পিতাকে।

 

শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো দেখুন